Admission
সাধারণ জ্ঞান - বাংলাদেশ বিষয়াবলী - বাংলা সাহিত্যে উজ্জ্বল কর্ম
Please, contribute to add content into বাংলা সাহিত্যে উজ্জ্বল কর্ম.
Content
বহুব্রীহি
জোছনা ও জননীর গল্প
মেঘহীন রাত
বৃষ্টি ও মেঘমালা
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির পটভূমি
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের পটভূমি
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের পটভূমি
১৯৭১ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি পটভূমি
  • বঙ্গাক্ষরে মুদ্রিত প্রথম গ্রন্থ : মধী রচিত মিশন সমাচার (১৮০০)।
  • বাঙালি রচিত বঙ্গাক্ষরে মুদ্রিত প্রথম মৌলিক গ্রন্থ: রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র।
  • বাংলা টাইপ সহযোগে প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন : ব্র্যাসি হ্যালহেড।
  • বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অন্ধকার যুগ বলে পরিচিত (১২০১-১৩৫০) সাল।
  • বাংলার ইতিহাসে অন্ধকার যুগ : ১৪৮৭-১৪৯৩ সাল (হাবশি শাসন) ।
  • বাংলা ভাষায় প্রথম যে বাঙালি বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন : রামমোহন রায় (গৌড়ীয় ব্যাকরণ)।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম সচেতন ছোটগল্প শিল্পী : স্বর্ণকুমারী দেবী (গ্রন্থ : নবকাহিনী)।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম সার্থক ছোটগল্পকার : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (বাংলা ছোটগল্পের জনক)।
  • প্রথম উপন্যাস : আলালের ঘরের দুলাল (প্যারীচাঁদ মিত্র)।
  • প্রথম সার্থক উপন্যাস: দুর্গেশনন্দিনী (বঙ্কিমচন্দ্র)।
  • প্রথম কমেডি নাটক: ভদ্রার্জুন (তারাচরণ শিকদার)।
  • প্রথম সার্থক কমেডি নাটক : পদ্মাবতী (মধুসূদন দত্ত)।
  • প্রথম মৌলিক নাটক: ভদ্রার্জুন (তারাচরণ শিকদার)
  • প্রথম সার্থক নাটক শর্মিষ্ঠা (মধুসূদন দত্ত)।
  • প্রথম মৌলিক ট্র্যাজেডি : কীর্তিবিলাস (যোগেন্দ্রচন্দ্র গুপ্ত) ।
  • প্রথম সার্থক ট্র্যাজেডি কৃষ্ণকুমারী (মধুসূদন দত্ত)।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রাচীনতম মুসলিম কবি : শাহ মুহাম্মদ সগীর।
  • আধুনিক বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুসলিম কবি : কাজেম আল কোরেশী (কায়কোবাদ)।
  • নব্যচর্যাগীতি রচিয়তা- ড. শশিভূষণ দাশগুপ্ত ।
  • নতুন চর্যাপদ গ্রন্থের রচিয়তা : ড. সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ।
  • মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে কাব্যধারার বিকাশ ঘটে।
  • আধুনিক যুগে বাংলা সাহিত্যে গদ্যের বিকাশ ঘটে।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন : চর্যাপদ (১৯০৭)।
  • সর্বজনবিদিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন চর্যাপদের রচিয়তা- বৌদ্ধ সিদ্ধার্থগণ।

Content added By
মীর মশাররফ হোসেন
শওকত ওসমান
সিকান্দার আবু জাফর
সেলিম আল দীন
  • শুনহে মানুষ ভাই; সবার উপরে মানুষ সত্য; তাহার উপরে নাই- চণ্ডীদাস।
  • মোদের গরব, মোদের আশা, আ-মরি বাংলা ভাষা- অতুল প্রসাদ সেন।
  • আমার ঘরের চাবি, রইলো পরের হাতে রে- লালন সাইজি।
  • আপনাকে বড় বলে বড় সেই নয়, লোকে যাকে বড় বলে, বড় সেই হয়- ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
  • পাখি সব করে রব, রাতি পোহাইলো; কাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিল- মদনমোহন তর্কালঙ্কার।
  • মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন; হয়েছেন প্রাতঃস্মরণীয়- হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • আমার সন্তান যেনো থাকে দুধে-ভাতে- ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
  • মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন- ভারতচন্দ্র।
  • জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা হবে?- মধুসূদন দত্ত ।
  • কবিতায় আর কি লিখব? যখন বুকের রক্তে লিখেছি একটি নাম: বাংলাদেশ- মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ।
  • নহে আশরাফ যারা শুধু বংশ পরিচয়, সেই আশরাফ জীবন যাহার পূণ্য কর্মময়- গোলাম মোস্তফা ।
  • কান নিয়েছে চিলে; চিলের পিছে মরছি ঘুরে, আমরা সবাই মিলে- শামসুর রাহমান।
  • সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত- প্রমথ চৌধুরী।
  • ভাত দে হারামজাদা, নইলে মানচিত্র খাবো- রফিক আজাদ ।
  • জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর- বিবেকানন্দ।
  • ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেনো ঝলসানো রুটি- সুকান্ত ভট্টাচার্য।
  • মধুর চেয়েও আছে মধুর সে আমার দেশের মাটি- সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
  • স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায়- রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • নানা দেশে নানা ভাষা বিনে স্বদেশী ভাষা মিটে কি আশা?- রামধিনি গুপ্ত।
  • আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য; তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙালি- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ।
  • বউ কথা কও, বউ কথা কও, কথা কও অভিমানী... কাজী নজরুল ইসলাম।
  • জোটে যদি মোটে একটি পয়সা খাদ্য কিনিও ক্ষুধার লাগি...অনুরাগী- সত্যেন্দ্রনাথ।
  • কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক, কে বলে তা বহু দূর মানুষেরই মাঝে... সুরাসুর- শেখ ফজলুল করিম।
  • আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে; আসে নাই কেহ অবনী পরে, সকলের তরে... আমরা পরের তরে- কামিনী রায়।
Content added By
  • শেষের কবিতা রোমান্টিক ও কাব্যোপন্যাস। এর অন্যতম চরিত্র : অমিত ও লাবণ্য।
  • শেষের কবিতা উপন্যাসটিতে ভাষাবিদ ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের নাম পাওয়া যায়।
  • করুণা (১৮৭৭) : অসমাপ্ত উপন্যাস।
  • ঘরে বাইরে : স্বদেশী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত রাজনৈতিক উপন্যাস ।
  • দেনা-পাওনা : বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ছোটগল্প ।
  • শেষের লেখা (কাব্য) : রবীন্দ্রনাথ গ্রন্থটির নামকরণ করে যেতে পারেননি।
  • ভানুসিংহের পদাবলি : ব্রজবুলি (মৈথিলি ও বাংলার মিশ্রণ) ভাষায় রচিত তাঁর কাব্য গ্রন্থ।
  • নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ : সব কাব্যের ভূমিকা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
  • জীবনস্মৃতি : রবীন্দ্রনাথের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ।
  • সঞ্চয়িতা: রবীন্দ্রনাথের শ্রেষ্ঠ কাব্য সংকলন ।
  • চোখের বালি : বাংলা সাহিত্যে প্রথম মনস্তাত্বিক উপন্যাস ।
  • ছিন্নপত্র : ভ্রাতুষ্পুত্রী ইন্দিরা দেবীকে লেখা চিঠির সমাহার।
  • ল্যাবরেটরি: সর্বশেষ ছোটগল্প ।
  • তীর্থযাত্রী (কবিতা) রচিত: TS Eliot - The Journey of the Magi - এর অনুবাদ।
  • বাংলার মাটি বাংলার জল : সনেট জাতীয় রচনা।
  • বিসর্জন : শ্রেষ্ঠ কাব্যনাট্য

উৎসর্গকৃত রচনাবলি

  • পূরবী (কাব্য) : আর্জেন্টিনার মহিলা কবি ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোকে উৎসর্গ করেন।
  • খেয়া (কাব্য) : স্যার জগদীশচন্দ্র বসুকে উৎসর্গ করেন।
  • তাসের দেশ (নাটক) : নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে উৎসর্গ করেন ।
  • কালের যাত্রা (নাটক) : শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে উৎসর্গ করেন।
  • বসন্ত (গীতিনাট্য) : কাজী নজরুল ইসলামকে উৎসর্গ করেন।
  • স্মরণ (কাব্য) : স্ত্রীর মৃত্যু উপলক্ষ্যে এটি রচনা করেন ।

রবীন্দ্র রচনাবলি

  • প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থঃ কড়ি ও কোমল, সেজুতি, মানসী, নবজাতক, সোনার তরী, সানাই, চিত্রা, রোগশয্যায়, আরোগ্য, ক্ষণিকা, জন্মদিনে, গীতাঞ্জলি, কবিকাহিনী, বলাকা, বনফুল, পূরবী, সন্ধ্যাসঙ্গীত, পুনশ্চ, প্রভাতসঙ্গীত প্রান্তিক।
  • প্রকাশিত উপন্যাসসমূহঃ বৌ ঠাকুরাণীর হাট, রাজর্ষি, চোখের বালি (মনস্তাত্বিক উপন্যাস), নৌকাডুবি, গোরা, চতুরঙ্গ, ঘরে-বাইরে, যোগাযোগ, শেষের কবিতা, দুই বোন, মালঞ্চ, চার-অধ্যায় ।
  • নাটক, গীতিনাট্য ও প্রহসনঃ বাল্মীকি প্রতিভা, কালমৃগয়া, মায়ার খেলা, চিত্রাঙ্গদা, গোড়ায় গলদ, বিসর্জন, প্রায়শ্চিত্ত, রাজা, অচলায়তন, ডাকঘর, ফালগুনী, বসন্ত, রক্তকবরী, নটির পূজা, পরিত্রাণ, তপতী, চণ্ডালিকা, বাঁশরী, তাসের দেশ শ্রাবণগাথা ।
  • প্রবন্ধসমূহঃ বিবিধপ্রসঙ্গ, আত্মশক্তি, ভারতবর্ষ, সাহিত্য, বিচিত্র প্রবন্ধ, আধুনিক সাহিত্য, প্রাচীন সাহিয়া লোকসাহিত্য, স্বদেশ, সমাজ, শিক্ষা, শব্দতত্ত্ব, সংকলন, মানুষের ধর্ম, সাহিত্যের ধর্ম, ছন্দ, কালান্তর, বাংলা-ভাষা পরিচয়, সভ্যতার সংকট।
  • ভ্রমণ কাহিনীসমূহঃ রাশিয়ার চিঠি, য়ুরোপপ্রবাসীর পত্র, জাপান যাত্রী, পারস্যে।
  • গ্রন্থঃ জীবনস্মৃতি, ছেলেবেলা, চরিত্রপূজা।
  • কৌতুক নাটকঃ গোড়ায় গলদ, বৈকুণ্ঠের খাতা, চিরকুমার সভা, ব্যঙ্গকৌতুক ইত্যাদি।
Content added By
১৫০ তম জনাবার্ষিকী
১৪২তম জন্মবার্ষিকী
১৫১ তম জন্মবার্ষিকী
১৫৯ তম জন্মবার্ষিকী
১৪৯ তম জন্মবার্ষিকী
  • তিনি ছিলেন কল্লোল যুগের বিখ্যাত কবি ।
  • তিনি বাংলাদেশের রণসঙ্গীতের (২১ চরণ) রচয়িতা। নতুনের গান শিরোনামে ঢাকার শিখা পত্রিকায়(১৯২৮)।
  • বিদ্রোহী কবিতা অগ্নিবীণা কাব্যের দ্বিতীয় গ্রন্থ। সাপ্তাহিক বিজলী পত্রিকায় (১৯২২) প্রকাশিত হয়।
  • বিবিসি (২০০৪) জরিপে শ্রেষ্ঠ বাঙালির জরিপে নজরুলের অবস্থান তৃতীয়।
  • নজরুল ইসলামকে নিয়ে কানাডায় নির্মিত চলচ্চিত্রের নাম- নজরুল (পরিচালক: ফিলিপ স্পারেল)।
  • নজরুল পরিচালিত চলচ্চিত্র : ধূপছায়া (১৯৩১)।
  • নজরুলের দুটি কাব্য নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। যথা- খুকু ও কাঠবিড়ালী ;পিছুচোর ।
  • ১৯২৩ সালে যুগবাণী প্রবন্ধ প্রকাশের জন্য ব্রিটিশ সরকার তাকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন।
  • সাংবাদিকতা জীবন : নজরুল ইসলাম ও মুজাফফর আহমেদের যুগ্ম সম্পাদনায় নবযুগ (১৯২০)।
  • লাঙল পত্রিকাটি ছিল শ্রমিক-প্রজা স্বরাজ-সম্প্রদায় নামে শ্রমিক শ্রেণির একটি সংগঠনের মুখপাত্র।
  • ১৯৭২ সালের ২৪ মে কবিকে স্থায়ীভাবে ঢাকায় আনা হয়।
  • ১৯৭৬ সালের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়।
  • বিবাহ জীবনঃ ১৯২১ সালে কুমিল্লায় সৈয়দা খাতুন ওরফে নার্গিস বেগমের সঙ্গে বিবাহ হয়।
  • ১৯২৩ সালে প্রমীলা সেনগুপ্তাকে (প্রকৃত নাম আশালতা) বিয়ে করেন।
  • তাঁর পাঁচটি গ্রন্থ নিষিদ্ধ হয়- যুগবাণী, বিশের বাঁশী, ভাঙ্গার গান, চন্দ্রবিন্দু এবং প্রলয় শিখা
  • তিনি বন্দী থাকা অবস্থায় রবি ঠাকুর বসন্ত কাব্যগ্রন্থটি তাঁর প্রতি উৎসর্গ করে। এই আনন্দে তিনি জেলে বসে আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে কবিতাটি রচনা করেন।
  • পত্রিকাটি আশীর্বাদ করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেন “কাজী নজরুল ইসলাম কল্যাণীয়েষু, আয় চলে আয়রে ধূমকেতু, আঁধারে বাঁধ অগ্নিসেতু, দুর্দিনের এই দুর্গশিরে উড়িয়ে দে তোর বিজয় কেতন।

নজরুলের লেখা গ্রন্থসমূহ

  • কিশোর কাব্যঃ ঝিঙে ফুল, সাত ভাই চম্পা।
  • উপন্যাসঃ বাঁধন হারা, কুহেলিকা, মৃত্যুক্ষুধা।
  • নাটকঃ ঝিলিমিলি, আলেয়া, মধুমালা ।
  • গল্পগ্রন্থঃ ব্যথার দান, রিক্তের বেদন, শিউলিমালা ।
  • কাব্যঃ অগ্নিবীণা, দোলনচাপা, বিষের বাঁশি, পুবের হাওয়া, সাম্যবাদী, চিত্তনাম।
  • প্রবন্ধগ্রন্থঃ যুগবাণী, রুদ্রমঙ্গল, দুর্দিনের যাত্রী, ধূমকেতু, রাজবন্দির জবানবন্দি [জেলখানায় রচিত]
  • গান ও স্বরলিপির বইঃ বুলবুল, চোখের চাতক, চন্দ্রবিন্দু, সুর-মুকুর, গুলবাগিচা, সুরসাকী, সুরলিপি।
  • জীবনীমূলক কাব্যঃ সন্ধ্যা, সর্বহারা, ভাঙার গান, চক্রবাক, নতুন চাঁদ, চিত্তনামা, ফণি-মনসা, সিন্ধু-হিন্দোল, প্রলয়-শিখা, জিঞ্জির, শেষ সওগাত, সঞ্চিতা, মরু-ভাস্কর, ঝড়।
  • চিত্র কাহিনীঃ বিদ্যাপতি, সাপুড়ে।
  • কাব্যানুবাদঃ রুবাইয়াত-ই-হাফিজ, রুবাইয়াত-ই-ওমর, কাব্যে আমপারা।
Content added By
  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর : আত্মচরিত (১৮৯১)। এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর: জীবন স্মৃতি, চরিত্র পূজা, ছেলেবেলা, আত্মপরিচয়।
  • জসীমউদ্দীন : স্মৃতির পঠ, ঠাকুর বাড়ীর আঙিনায়, যাদের দেখেছি, আসমানীর কবি ভাই।
  • মীর মশাররফ হোসেন: উদাসীন পথিকের মনের কথা, গাজী মিয়ার বস্তানী, আমার জীবনী (প্রবন্ধ)।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় : শ্রীকান্ত (৪ খণ্ড) ।
  • শহীদুল্লাহ কায়সার : রাজবন্দীর রোজনামচা।
  • শামসুর রাহমান: স্মৃতির শহর, কালের ধুলোয় লেখা।
  • বুদ্ধদেব বসু: আমার ছেলেবেলা, আমার যৌবন ।
  • বিষ্ণু দেঃ এই জীবন।
  • আবুল কালাম শামসুদ্দীন : অতীত দিনের স্মৃতি ।
  • নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরাণী : রুপজলাল।
  • নীরদচন্দ্র চৌধুরী : আজি হতে শত বর্ষ আগে।
  • রফিক আজাদ : কোনো খেদ নেই।
  • সমরেশ মজুমদার : জীবন যৌবন ।
  • আবুল ফজল : দুর্দিনের দিনলিপি, রেখাচিত্র।
  • আবুল মনসুর আহমদ : আত্মকথা।
  • তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় : আমার সাহিত্য জীবন।
  • নির্মলেন্দু গুণ : আমার ছেলেবেলা, আমার কণ্ঠস্বর, আত্মকথা ১৯৭১
  • প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁ : বাতায়ন, লিপি সংলাপ ।
  • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় : তৃণাঙ্কুর।
  • সুফিয়া কামাল : একাত্তরের ডায়েরি।
  • সৈয়দ আলী আহসান : আমার সাক্ষ্য।
  • সৈয়দ শামসুল হক : হে বৃদ্ধ সময়।
  • হুমায়ূন আহমেদ : আমার ছেলেবেলা, কাঠপেন্সিল, বলপয়েন্ট, রং পেন্সিল।
  • অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত : পরমপুরুষ শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ।
  • আবদুল মান্নান সৈয়দ : স্মৃতির নোটবুক, ভেসেছিলাম ভাঙ্গা ভেলায়।
  • রাবেয়া খাতুন স্বপ্নের শহর ঢাকা, জীবন ও সাহিত্য, একাত্তরের নয় মাস।
  • সুকুমার সেন : দিনের পর দিন যে গেল ।
  • প্রভাতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় : ফিরে ফিরে চাই।
  • স্বর্ণকুমারী দেবী : আমাদের গৃহে অন্তঃপুর শিক্ষা ও তাহার সংস্কার।
  • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় : জীবনতীর্থ।
  • আল মাহমুদ: কবির মুখ।
  • অন্নদাশঙ্কর রায় : জীবন যৌবন, নব্বই পেরিয়ে।
Content added By
শেখ মুজিবুর রহমান
মাও সেতু
নেলসন মেন্ডেলা
মহাত্মা গান্ধী
মহাত্না গান্ধী
নেলসন মেন্ডেলা
এ পি জে আব্দুল কালাম
মাও সে তুং
ভি, আই, লেনিন
  • পাঁচালি গানের শক্তিশালী কবিঃ দাশরথি রায়।
  • টপ্পা গানের জনকঃ রামনিধি গুপ্ত (নিধিবাবু)।
  • মহাভারতের জনপ্রিয় বাংলা অনুবাদক কাশীরাম দাস ।
  • আধুনিক যুগের মর্সিয়া সাহিত্য ধারার কবি মীর মোশাররফ হোসেন ও কায়কোবাদ।
  • প্রাচীনতম মনসামঙ্গল বিজয়গুপ্তের পদ্মপুরাণ সর্বাধিক জনপ্রিয়।
  • মুসলমানরা বাংলা সাহিত্যচর্চায় এগিয়ে আসে সুলতানি আমলে ।
  • বাংলা সাহিত্যে মুসলিমদের বড় অবদান কাহিনীকাব্য বা রোমান্টিক কাব্যধারার প্রবর্তন।
  • রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান মূলত দুটি ধারা অনূদিত হয়েছে। যথাঃ আরবি-ফার্সি ধারা: লায়লী-মজনু, ইউসুফ-জুলেখা, সয়ফুলমুলুক বদিউজ্জামান ইত্যাদি। হিন্দী ধারা: পদ্মাবতী, মধুমালতী, গুলেরকাওয়ালি ইত্যাদি।
  • শেখ ফয়জুল্লাহ বিখ্যাত গ্রন্থ- সত্যপীর, গোরক্ষবিজয়, গাজীবিজয় ও জঙ্গনামা ।
  • রাগনামাকে বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম সঙ্গীতবিষয়ক কাব্য মনে করা হয়।
  • বাহরাম খাঁর গ্রন্থ : লাইলী-মজনু।
  • মুহম্মদ কবীরের গ্রন্থ : মধুমালতী।
  • আলাওল আরাকানের প্রধানমন্ত্রী কোরেশী মাগন ঠাকুরের আশ্রয়ে থেকে কাব্যচর্চা করেন।
  • পুঁথি সাহিত্য- আরবি-ফারসি মিশ্রিত শব্দে মুসলমানরা যে কবিতা ও গান রচনা করতেন তা পুঁথি সাহিত্য খ্যাত। হুগলির কবি ফকির গরীবুল্লাহ আমীর হামজা রচনা করে এ কাব্যধারার সূত্রপাত করেন।
  • আমীর হামজা গ্রন্থটি জঙ্গনামা বা যুদ্ধ বিষয়ক কাব্য।
  • পুঁথিগুলো কলকাতার সস্তা ছাপাখানায় ছাপা হতো সেগুলোকে 'বটতলার পুঁথি' বলা হয় ।
  • পুঁথি গ্রন্থ আমীর হামজা গ্রন্থটি ফকীর গরীবুল্লাহ শুরু করেন ও সৈয়দ হামজা সমাপ্ত করেন।
  • দো-ভাষী পুঁথিঃ কয়েকটি ভাষার শব্দ ব্যবহার করে মিশ্রিত ভাষায় রচিত পুঁথি ।
  • দো-ভাষী সাহিত্যের প্রথম ও সার্থক কবি- ফকির গরীবুল্লাহ।
  • কবিওয়ালা-শায়েরঃ ধনিক শ্রেণির মনোরঞ্জনের জন্য যারা মানুষের দ্বারে দ্বারে নিম্নরুচির
  • সাহিত্য সরবরাহ করতেন, তাদেরকেই কবিওয়ালা ও শায়ের (মুসলমান) বলা হয়।
  • কবিওয়ালাদের মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন গোঁজলা গুই।
  • কবিওয়ালা হচ্ছেনঃঅ্যান্টনি ফিরিঙ্গি, রাসু, নৃসিংহ প্রমুখ ।
  • কবিগান রচিয়তাদের জীবনী সংগ্রহ করেছিলেন ঈশ্বরচন্দ্রগুপ্ত।
  • অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি (প্রকৃত নাম: হ্যান্সম্যান এনইট) জাতিতে পর্তুগিজ ছিলেন।
  • জর্জ গিয়ার্সন ছিলেন একজন ইউরোপীয় ভারততত্ত্ববিদ।
  • খনার বচনঃ কৃষি ও আবহাওয়া বিষয়ক কথা পাওয়া যায়।
Content added || updated By